রমজান মাস এলেই লেবুর চাহিদা তুলনামূল বেড়ে যায়। ইফতারের শরবত তৈরিতে লেবু ছাড়া চলে না। রমজান মাস এলেই ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট এর মাধ্যমে দাম বাড়িয়ে দেয়। যেসব পন্যগুলো রমজান মাসে চাহিদা বেশি সেসব পন্যগুলো বাজারের সংকট দেখি একশ্রেণির ব্যবসায়ীরা ফদা লুঠছে।
যে লেবু রমজানের আগে হালি ১৫-২০টাকা ছিল। সেই লেবু রমজান উপলক্ষে হালি ৬০-৮০ টাকা ধরে বিক্রয় হচ্ছে। ৩-৪গুন দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। সাধারন মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে গেছে। অনেকে লেবু খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। লেবুর পরিবর্তে লেবুর পাতা শরবতে পানিতে কচলে লেবুব নির্যাস ব্যবহার করছে। কাঁচা মাল বিক্রতা আলী আজগর, মো: শাহ জালাল ও মো: করিম‘র সাথে কথা বলেন জানাযায় লেবু বাজারের সংকট মাঝে মধ্যে লেবু বাজারের পাওয়া যায় না। রমজান মাস এলে লেবুর দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে এক হালি লেবু মাঝারি আকারে ৬০টাকা আর বড় আকারে ৮০টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। শনিবার বাজার করতে আসা হোসনারা আক্তার বলেন লেবুর দাম বেশি, লেবু কিনলে অন্য বাজার করা যাবেনা। লেবু খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে।
মো: কামাল বলেন, রমজান মাসে লেবু কিনা বন্ধ করে দিয়েছি। শরবতের সাথে লেবু পাতা কচলে লেবু স্বাদ নেই।
দীঘিনালা কৃষি কর্মকর্তা শাহাদাৎ হোসেন বলেন, রমজান হলে মধ্যস্ব ভোগীরা বাজারের সেন্ডিকেট এর মাধ্যমে কৃত্রিম সংকট দেখিয়ে দাম বৃদ্ধি করে। তবে উপজেলায় প্রচুর লেবু চাষ হচ্ছে। তবে রমজান মাসে কিছুটা দাম বেশি হয়।