বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটন ক্ষুদ্র জ্বালানি-সমৃদ্ধ এই দেশটির ওপর যেকোনো সশস্ত্র আক্রমণকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হিসেবে দেখবে। যুক্তরাষ্ট্র কাতার রাষ্ট্রের স্বার্থ রক্ষা এবং শান্তি ও স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারের জন্য কূটনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং প্রয়োজনে সামরিকসহ সব আইনানুগ এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
এই আদেশ যুক্তরাষ্ট্র এবং তার একটি গুরুত্বপূর্ণ আরব মিত্রের মধ্যে একটি বৃহত্তর নিরাপত্তা চুক্তির অংশ, যা প্রায় নেটো জোটের বৈশিষ্ট্যগুলোকে প্রতিফলিত করে।
ধারণা করা হচ্ছে, এটি তার আঞ্চলিক প্রতিবেশীদের ঈর্ষার কারণ হবে।
উল্লেখযোগ্য আরেকটি বিষয় হলো, কাতার মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে তার প্রতিবেশীদের দ্বারা অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক বয়কটের কেন্দ্রবিন্দু থেকে এখন মধ্যপ্রাচ্যের দূতের ভূমিকায় চলে এসেছে। তারা সম্প্রতি ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে আলোচনায় মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করছে।