বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫, ৩০ আশ্বিন, ১৪৩২, ২২ রবিউস সানি, ১৪৪৭

এস আলমের পোড়া চিনির বর্জ্য কর্ণফুলীর জীব-বৈচিত্র্যের জন্য হুমকি

এস আলমের পোড়া বর্জ্য যাচ্ছে নদীতে, হুমকির মুখে কর্ণফুলী

মোহাম্মদ মন্‌জুরুল আলম চৌধুরী

“আগুন লাগার ২৪ ঘণ্টা পার হলেও কর্ণফুলী থানার ইছানগরে এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের আগুন এখনো জ্বলছে।আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, সেনাবাহিনী ও কোস্টগার্ড” {সূত্রঃ দৈ/আজাদী,৬ মার্চ, ২০২৪}।সাধারণত আমাদের দেশে নদীর পাড়ে যত ধরণের বাণিজ্যিক ও শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে সেগুলি কোনো ধরনের প্রোটেকশন বা দূষিত বর্জ্য যথাযথভাবে পরিশোধন না করেই তা সরাসরি বিভিন্ন নদীতে ফেলে। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদী এবং মৎস্য ভাণ্ডার হালদা নদীও এর ব্যতিক্রম নয়। তবে জোয়ার–ভাটার নদী হওয়ায় কিছুটা রক্ষা।দুঃখজনক বিষয়, ব্যবসায়ীরা অতি মুনাফার জন্য খরচ বাঁচাতে দেশের জীব ও জলজ-জীব বৈচিত্র্য, প্রকৃতি, পরিবেশ ও প্রতিবেসের ওপর নির্দয় নিষ্ঠুর আচরণ করেই চলেছে।পাশাপাশি দেশের তদারককারি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর অবহেলা গাফিলতিও সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান।

পত্রিকান্তরে প্রকাশিত বিবরণ থেকে জানা যায়, এস আলম রিফাইন্ড সুগারের চিনির কাঁচামালের আগুনে পোড়া বর্জ্য কারখানার ড্রেন দিয়ে পড়ছে কর্ণফুলী নদীতে। বর্জ্যের কারণে এ-এলাকায় নদীর পানি লাল–নীল বর্ণ ধারণ করেছে।এতে করে পরিবেশ দূষণের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।একটি গুদামে থাকা অপরিশোধিত চিনি পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।আগুন লাগা গুদামটিতে পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না। ঘটনাস্থলে থাকা বান্দরবান ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক পূর্ণ চন্দ্র মুৎসুদ্দি বলেন, গুদামে যে পরিমাণ অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা থাকার কথা ছিল, এখানে তা নেই। যে কারণে আগুন লাগার পর নেভানো সম্ভব হয়নি।

“বিডিনিউজ জানায়, এস আলম সুগার রিফাইন্ডে আগুনে পোড়া গুদাম থেকে গলে যাওয়া অপরিশোধিত চিনি গিয়ে পড়ছে পাশের কর্ণফুলী নদীতে।একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, বেশিমাত্রায় পোড়া চিনি নদীতে মিশে গেলে দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব পড়তে পারে। সে কারণে পোড়া বর্জ্যগুলো সরাসরি নদীতে পড়া ঠেকানো দরকার। তবে এস আলম গ্রুপের কর্মকর্তারা বলছেন, অপরিশোধিত চিনির বর্জ্যে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হবে না”{সূত্রঃ দৈ/আজাদী, ৬মার্চ’২৪}।এস আলম গ্রুপের কর্মকর্তার বলা কথাটি আদৌও সত্য নয়। কেননা সুগার মিলের পোড়া চিনির কারণে কর্ণফুলী নদী আজ ভয়াবহ রকমের বিপর্যয়ের মুখ পড়েছে।পতেঙ্গার কাছাকাছি থেকে কালুরঘাট পর্যন্ত পুরো নদীই মূলত দূষিত হয়ে পড়েছে।সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার জেরে আগুনে পোড়া চিনি ও ক্যামিকেলের হাজার হাজার লিটার তামাটে বর্ণের বর্জ্য কর্ণফুলী নদীতে ফেলায় তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।পুরো এলাকা ভরে গেছে দুর্গন্ধে। অনেকটা গুড় পোড়া গন্ধের মতো চারদিকের বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে। নদীর পানিতে পোড়া তেল ও ফেনার মতো চিনির বর্জ্য ভাসছে। বর্জ্যের করুণ শিকার হওয়া কর্ণফুলীর মাছসহ প্রাণীকুল মারাত্মক রকমের অক্সিজেন স্বল্পতায় ধুকে ধুকে মরতে শুরু করেছে। মরা মাছ ভাসতে দেখা যায়। আবার বহু মাছ অসুস্থ হয়ে ভাসতে থাকে। জ্যান্ত মাছগুলো হাত দিয়ে ধরা যাচ্ছিল।স্থানীয় শত শত মানুষ এসব মাছ ধরতে শুরু করে।

মৎস্য অধিদপ্তর জানায়, বিভিন্ন প্রজাতির মাছ, কাঁকড়াসহ প্রায় এগার প্রজাতির মাছ ব্যাপকভাবে মারা পড়েছে।

নদী গবেষক অধ্যাপক ড. মঞ্জুরুল কিবরিয়ার বিশ্লেষণ খুবই প্রণিধানযোগ্য, তিনি জানান, শুধু মাছ নয়, যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তাতে কোন জলজপ্রাণীই সেখানে থাকতে পারছে না।কাঁটাজাতীয় মাছ যেগুলো খুবই স্বল্প অক্সিজেনে থাকতে পারে সেগুলোও ভেসে উঠছে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, পোড়া চিনির যে দ্রবণ নদীতে ফেলা হচ্ছে তাতে পানির অক্সিজেনের পরিমাণ শূন্য হয়ে যাচ্ছে।যা জীববৈচিত্র্যের বেঁচে থাকার পথে বড় ধরনের অন্তরায়।

তিনি বলেন, নদীর পানিতে কেমিক্যাল পড়ার কারণে পানি ঘোলা হয়ে গেছে। এতে পানিতে অক্সিজেন উৎপাদনের যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া তাও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।বর্জ্যের কারণে নদীর পানিতে একটি সেপটিক পরিবেশ তৈরি করেছে বলে মন্তব্য করে অধ্যাপক মঞ্জুরুল কিবরিয়া বলেন, এই আবহে কোন জলজ প্রাণী বেঁচে থাকতে পারবে না। তবে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, আর যদি বর্জ্য ফেলা না হয় তাহলে প্রতিদিনের দুবারের জোয়ার ভাটার কারণে পরিস্থিতি কয়েকদিনের মধ্যে স্বাভাবিক হয়ে যাবে। তবে এলাকার মাটি ও নদী দূষিত হওয়ার আশঙ্কা পরিবেশ অধিদপ্তরের। যা জাতির জন্য ভয়াবহ দুর্যোগ দুর্ভোগ ভোগান্তি এবং পরিবেশের অপূরণীয় ক্ষতির কারণ।

“এদিকে এস আলম গ্রুপের একজন কর্মকর্তা নদীতে কিছু বর্জ্য পড়ার কথা স্বীকার করে বলেন, আমরা আগুন নিভানোর কাজে ব্যস্ত।যাতে অন্যান্য গুদামে আগুন ছড়িয়ে না পড়ে।তিনি বলেন, এটি একটি বড় ধরণের দুর্ঘটনা।এই ধরণের ঘটনার জন্য আমরা মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না।আমাদের ৩০টি ডাম্পট্রাক রাতে দিনে গলিত র’সুগার আমাদের নিজস্ব জায়গায় ডাম্পিং করছে।বর্জ্য যাতে নদীতে না পড়ে সে জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।এর পরও ফায়ার সার্ভিসের ছিটানো কিছু পানি গড়িয়ে নদীতে পড়েছে।এতে আমাদের দুঃখ প্রকাশ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই বলেও তিনি উল্লেখ করেন”{সূত্রঃ দৈ/আজাদী, ৭ মার্চ, ২০২৪}।

কর্তৃপক্ষ দুঃখ প্রকাশ করার পাশাপাশি আত্মপক্ষ সমর্থনে ফায়ার সার্ভিসের ছিটানো কিছু পানি গড়িয়ে নদীতে পড়ছে বলে অসত্য তথ্য প্রদান করেছেন। কেননা,“সেখানে কথা হয় এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এক শ্রমিকের সঙ্গে।তিনি ১২ বছর ধরে এ কারখানায় কাজ করেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, আগুন লাগার পর যে কালো পানিটা বের হচ্ছে, সেটা এখানে নদীতে ছাড়া হচ্ছে। অন্য সময়ও চিনি তৈরির পর যে ময়লা অবশিষ্ট থাকে সেগুলো এ নালা দিয়ে নদীতে ফেলা হয়। নালাটা করা হইছে ময়লা নদীতে ফেলার জন্য”{সূত্রঃ দৈ/আজাদী,৬ মার্চ,২০}। অথচ শিল্প কারখানার বর্জ্য পরিশোধনের সুনির্দিষ্ট আইন আছে। আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কতিপয় বিবেক বিবর্জিত অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে বাণিজ্যিক, শিল্প-কারখানা এবং ক্লিনিক ও হাসপাতালের অপরিশোধিত বিষাক্ত বর্জ্য দেশের প্রকৃতি পরিবেশ জীব জন্তু জলজ প্রাণি এবং মানবদেহের জন্যে বিরাট হুমকি।এবং দেশের জন্যে অশনি সঙ্কেত।

দুঃখের বিষয়, অল্প বয়সেই মানুষ বিভিন্ন জটিল অনিরাময়যোগ্য এবং ব্যয়বহুল রোগ ব্যাধিতে ভুগছে।পাশাপাশি পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ–পরিচালক মো. কামরুল হাসান বলেন,“পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এস আলম গ্রুপের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, নদীতে বর্জ্য ফেলা বন্ধ করার জন্য বলা হয়েছে বর্জ্য বালি দিয়ে চাপা দেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।তারা সেটা করবে বলে আশ্বস্ত করেছে”{সূত্রঃ দৈ/আজাদী,৭ মার্চ,২৪}।

ইনস্যুরেন্স ক্লেইম এবং চিনির দাম বাড়িয়ে শিল্প প্রতিষ্ঠানটি তাঁদের আর্থিক এবং অন্যান্য ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নেবেন তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহের অবকাশ নেই। জাতির কাছে তাঁরা দুঃখ প্রকাশ করেছে, ভালো কথা। অগ্নি নির্বাপণের জন্য কর্তৃপক্ষ যথাযথ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না রেখে যে অবহেলা গফিলতি করেছে তার মাশুল কে দেবে। এ-কথা অনস্বীকার্য এবং দিবালোকের মতো সত্য যে, তারা শাস্তিযোগ্য এবং দণ্ডনীয় অপরাধ করেছেন। পাশাপাশি জাতির প্রকৃতি পরিবেশ প্রতিবেশ জীব এবং জলজ জীব বৈচিত্রের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা কিভাবে পূরণ হবে তা আমাদের বোধগম্য নয়। দেশ জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি, প্রকৃতির বিরূপ রুদ্র আচরণসহ বহুমাত্রিক সংকটে নিপতিত।

একটা জোয়ার ভাটার প্রবাহমান নদী আজ তাঁদের অপরিণামদর্শী কর্মকাণ্ডের জন্যে অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। যেসমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর দুর্নীতি অবহেলা গাফিলতির জন্যে দেশের আর্থিক এবং সার্বিক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে সেসব প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিন্তিত করে তাঁদেরকে ক্ষতিপূরণ এবং শাস্তির আওতায় আনা উচিৎ।

বড়ই পরিতাপের বিষয়, দেশের এক শ্রেণীর মুনাফালোভী অসাধু ব্যবসায়ী সিণ্ডিকেটের মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায়, খাদ্যে কাপড়ের রং ডাইস ক্যামিকেলসহ বিভিন্ন উপাদান দিয়ে ভেজাল করে, জীবন রক্ষাকারী ঔষধ, চিকিৎসা উপকরণ ভেজাল এবং মেয়াদোত্তীর্ণ অবস্থায় বিক্রি করে, প্রাইভেট ক্লিনিক ও হাসপাতালে যেনতেন প্রকারে চিকিৎসার নামে মানুষ মারে, বাহুবলে ভুমি দস্যুতা করে অসহায় নিঃস্বদেরকে বাস্তুভিটাচ্যুত করে, সড়কে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে প্রতিদিন দুর্ঘটনায় প্রাণহানি এবং অঙ্গহানী ঘটায়, অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই করে লঞ্চ ডুবিয়ে সলিল সমাধি করে, অগ্নিদুর্ঘটনাসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনাগুলোর মূলে রয়েছে যথাযথ জন-নিরাপত্তা ব্যবস্থা না রাখা।তদারককারি সংস্থাগুলোর দুর্নীতি অবহেলা গাফিলতি নজরদারী এবং সমন্বয়ের অভাবও প্রকটভাবে পরিলক্ষিত হয়।

পাশাপাশি রয়েছে দুর্নীতি, সিন্ডিকেট বাণিজ্য এবং ব্যাংক লুট করে দেশের অর্থ বিদেশে পাচার।অথচ সরকার পদ্মাসেতু, কর্ণফুলী ট্যানেল, মেট্রোরেল, রূপপুর পরমাণু কেন্দ্র, পায়রা সমুদ্র-বন্দর, ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেন লাইনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের সার্বিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে।কিন্তু কতিপয় লুটেরা দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ীদের কারণে দেশের অনেক অর্জন আজ ম্লান হতে চলেছে।রাষ্ট্রকে এসব ব্যাপারে কঠোর নির্মোহ এবং শক্ত হাতে দমন করতে হবে দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে।দেশকে বাঁচাতে ব্যবসায়ীদের লোভ লালসার লাগাম টেনে ধরার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক -প্রাবন্ধিক

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email
Share on print
Print

মেতেছে চট্টগ্রাম ফানুস উৎসবে

কোনোটাতে আবার বৌদ্ধ যুব সংগঠনের নাম। এ রকম নানা থিমের, বৈচিত্র্যময় নকশার ফানুস উড়েছে নন্দনকানন ডিসি হিল সংলগ্ন বৌদ্ধ মন্দির থেকে। ফানুসের আলোতে রঙিন হয়ে

বিস্তারিত »

ইসির একার পক্ষে নির্বাচন সামাল দেওয়া সম্ভব হবে না : সিইসি

জাতীয় নির্বাচন, জাতীয়ভাবেই করতে হবে। ইসির একার পক্ষে সবকিছু সামাল দেওয়া সম্ভব হবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।

বিস্তারিত »

চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিন বিজ্ঞানী। তারা হলেন- মেরি ই. ব্রাঙ্কো, ফ্রেড র‌্যামসডেল ও শিমন সাকাগুচি। ইমিউন সিস্টেমের মৌলিক প্রক্রিয়া ‘পেরিফেরাল ইমিউন টলারেন্স’ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ

বিস্তারিত »

ব্যানার-পোস্টার অপসারণে মাঠে মেয়র শাহাদাত

নগরের বিভিন্ন স্থানে অনুমতিবিহীন পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন ও সাইনবোর্ডের মাধ্যমে সৌন্দর্য নষ্টের বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। রোববার (৫ অক্টোবর)

বিস্তারিত »

‘জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে গণভোটে ঐকমত্য’

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ, ২০২৫’ বাস্তবায়নে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা এবং তাদের সম্মতি যাচাইয়ের জন্য গণভোট আয়োজনের বিষয়ে

বিস্তারিত »

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দেশের রাজনীতির কিংবদন্তী তোফায়েল আহমদ

ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের মহানায়ক, ডাকসুর সাবেক ভিপি ও পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের সভাপতি তোফায়েল আহমদের অবস্থা সংকটপন্ন। তিনি এখন রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে আইসিইউতে আছেন। তোফায়েল আহমদ আওয়ামী

বিস্তারিত »

ইসলামী ব্যাংকে চাকরিচ্যুতি-ওএসডি বিতর্ক, সমাধান কোন পথে?

‘বিশেষ যোগ্যতা মূল্যায়ন’ পরীক্ষা ঘিরে উত্তেজনা ও অস্থিরতা চরমে পৌঁছেছে ইসলামী ব্যাংকে। পরীক্ষায় অংশ না নেওয়ায় কয়েক হাজার কর্মকর্তাকে দায়িত্ব থেকে অবমুক্ত করা হয়েছে, তিন

বিস্তারিত »

হাসিনার গদি চ্যালেঞ্জ করে আন্দোলন করেছি, তখনো এমন হামলার শিকার হইনি

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘ফ্যাসিস্ট আমলে শেখ হাসিনার গদি চ্যালেঞ্জ করে আন্দোলন করেছি, তখনও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এমন বর্বরোচিত হামলার শিকার হইনি। এবার

বিস্তারিত »

বিএসসির বহরে নতুন দুই জাহাজ

বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন (বিএসসি) নিজস্ব অর্থায়নে দুটি অত্যাধুনিক বাল্ক ক্যারিয়ার সংগ্রহের জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের ক্রিস্টাল বলরুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে

বিস্তারিত »