বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫, ২ মাঘ, ১৪৩১, ১৫ রজব, ১৪৪৬

এস আলমের পোড়া চিনির বর্জ্য কর্ণফুলীর জীব-বৈচিত্র্যের জন্য হুমকি

এস আলমের পোড়া বর্জ্য যাচ্ছে নদীতে, হুমকির মুখে কর্ণফুলী

মোহাম্মদ মন্‌জুরুল আলম চৌধুরী

“আগুন লাগার ২৪ ঘণ্টা পার হলেও কর্ণফুলী থানার ইছানগরে এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের আগুন এখনো জ্বলছে।আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, সেনাবাহিনী ও কোস্টগার্ড” {সূত্রঃ দৈ/আজাদী,৬ মার্চ, ২০২৪}।সাধারণত আমাদের দেশে নদীর পাড়ে যত ধরণের বাণিজ্যিক ও শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে সেগুলি কোনো ধরনের প্রোটেকশন বা দূষিত বর্জ্য যথাযথভাবে পরিশোধন না করেই তা সরাসরি বিভিন্ন নদীতে ফেলে। চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদী এবং মৎস্য ভাণ্ডার হালদা নদীও এর ব্যতিক্রম নয়। তবে জোয়ার–ভাটার নদী হওয়ায় কিছুটা রক্ষা।দুঃখজনক বিষয়, ব্যবসায়ীরা অতি মুনাফার জন্য খরচ বাঁচাতে দেশের জীব ও জলজ-জীব বৈচিত্র্য, প্রকৃতি, পরিবেশ ও প্রতিবেসের ওপর নির্দয় নিষ্ঠুর আচরণ করেই চলেছে।পাশাপাশি দেশের তদারককারি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর অবহেলা গাফিলতিও সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান।

পত্রিকান্তরে প্রকাশিত বিবরণ থেকে জানা যায়, এস আলম রিফাইন্ড সুগারের চিনির কাঁচামালের আগুনে পোড়া বর্জ্য কারখানার ড্রেন দিয়ে পড়ছে কর্ণফুলী নদীতে। বর্জ্যের কারণে এ-এলাকায় নদীর পানি লাল–নীল বর্ণ ধারণ করেছে।এতে করে পরিবেশ দূষণের আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।একটি গুদামে থাকা অপরিশোধিত চিনি পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।আগুন লাগা গুদামটিতে পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না। ঘটনাস্থলে থাকা বান্দরবান ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক পূর্ণ চন্দ্র মুৎসুদ্দি বলেন, গুদামে যে পরিমাণ অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা থাকার কথা ছিল, এখানে তা নেই। যে কারণে আগুন লাগার পর নেভানো সম্ভব হয়নি।

“বিডিনিউজ জানায়, এস আলম সুগার রিফাইন্ডে আগুনে পোড়া গুদাম থেকে গলে যাওয়া অপরিশোধিত চিনি গিয়ে পড়ছে পাশের কর্ণফুলী নদীতে।একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন, বেশিমাত্রায় পোড়া চিনি নদীতে মিশে গেলে দীর্ঘমেয়াদে এর প্রভাব পড়তে পারে। সে কারণে পোড়া বর্জ্যগুলো সরাসরি নদীতে পড়া ঠেকানো দরকার। তবে এস আলম গ্রুপের কর্মকর্তারা বলছেন, অপরিশোধিত চিনির বর্জ্যে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হবে না”{সূত্রঃ দৈ/আজাদী, ৬মার্চ’২৪}।এস আলম গ্রুপের কর্মকর্তার বলা কথাটি আদৌও সত্য নয়। কেননা সুগার মিলের পোড়া চিনির কারণে কর্ণফুলী নদী আজ ভয়াবহ রকমের বিপর্যয়ের মুখ পড়েছে।পতেঙ্গার কাছাকাছি থেকে কালুরঘাট পর্যন্ত পুরো নদীই মূলত দূষিত হয়ে পড়েছে।সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার জেরে আগুনে পোড়া চিনি ও ক্যামিকেলের হাজার হাজার লিটার তামাটে বর্ণের বর্জ্য কর্ণফুলী নদীতে ফেলায় তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।পুরো এলাকা ভরে গেছে দুর্গন্ধে। অনেকটা গুড় পোড়া গন্ধের মতো চারদিকের বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে। নদীর পানিতে পোড়া তেল ও ফেনার মতো চিনির বর্জ্য ভাসছে। বর্জ্যের করুণ শিকার হওয়া কর্ণফুলীর মাছসহ প্রাণীকুল মারাত্মক রকমের অক্সিজেন স্বল্পতায় ধুকে ধুকে মরতে শুরু করেছে। মরা মাছ ভাসতে দেখা যায়। আবার বহু মাছ অসুস্থ হয়ে ভাসতে থাকে। জ্যান্ত মাছগুলো হাত দিয়ে ধরা যাচ্ছিল।স্থানীয় শত শত মানুষ এসব মাছ ধরতে শুরু করে।

মৎস্য অধিদপ্তর জানায়, বিভিন্ন প্রজাতির মাছ, কাঁকড়াসহ প্রায় এগার প্রজাতির মাছ ব্যাপকভাবে মারা পড়েছে।

নদী গবেষক অধ্যাপক ড. মঞ্জুরুল কিবরিয়ার বিশ্লেষণ খুবই প্রণিধানযোগ্য, তিনি জানান, শুধু মাছ নয়, যে পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তাতে কোন জলজপ্রাণীই সেখানে থাকতে পারছে না।কাঁটাজাতীয় মাছ যেগুলো খুবই স্বল্প অক্সিজেনে থাকতে পারে সেগুলোও ভেসে উঠছে বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, পোড়া চিনির যে দ্রবণ নদীতে ফেলা হচ্ছে তাতে পানির অক্সিজেনের পরিমাণ শূন্য হয়ে যাচ্ছে।যা জীববৈচিত্র্যের বেঁচে থাকার পথে বড় ধরনের অন্তরায়।

তিনি বলেন, নদীর পানিতে কেমিক্যাল পড়ার কারণে পানি ঘোলা হয়ে গেছে। এতে পানিতে অক্সিজেন উৎপাদনের যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়া তাও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।বর্জ্যের কারণে নদীর পানিতে একটি সেপটিক পরিবেশ তৈরি করেছে বলে মন্তব্য করে অধ্যাপক মঞ্জুরুল কিবরিয়া বলেন, এই আবহে কোন জলজ প্রাণী বেঁচে থাকতে পারবে না। তবে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, আর যদি বর্জ্য ফেলা না হয় তাহলে প্রতিদিনের দুবারের জোয়ার ভাটার কারণে পরিস্থিতি কয়েকদিনের মধ্যে স্বাভাবিক হয়ে যাবে। তবে এলাকার মাটি ও নদী দূষিত হওয়ার আশঙ্কা পরিবেশ অধিদপ্তরের। যা জাতির জন্য ভয়াবহ দুর্যোগ দুর্ভোগ ভোগান্তি এবং পরিবেশের অপূরণীয় ক্ষতির কারণ।

“এদিকে এস আলম গ্রুপের একজন কর্মকর্তা নদীতে কিছু বর্জ্য পড়ার কথা স্বীকার করে বলেন, আমরা আগুন নিভানোর কাজে ব্যস্ত।যাতে অন্যান্য গুদামে আগুন ছড়িয়ে না পড়ে।তিনি বলেন, এটি একটি বড় ধরণের দুর্ঘটনা।এই ধরণের ঘটনার জন্য আমরা মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না।আমাদের ৩০টি ডাম্পট্রাক রাতে দিনে গলিত র’সুগার আমাদের নিজস্ব জায়গায় ডাম্পিং করছে।বর্জ্য যাতে নদীতে না পড়ে সে জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।এর পরও ফায়ার সার্ভিসের ছিটানো কিছু পানি গড়িয়ে নদীতে পড়েছে।এতে আমাদের দুঃখ প্রকাশ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই বলেও তিনি উল্লেখ করেন”{সূত্রঃ দৈ/আজাদী, ৭ মার্চ, ২০২৪}।

কর্তৃপক্ষ দুঃখ প্রকাশ করার পাশাপাশি আত্মপক্ষ সমর্থনে ফায়ার সার্ভিসের ছিটানো কিছু পানি গড়িয়ে নদীতে পড়ছে বলে অসত্য তথ্য প্রদান করেছেন। কেননা,“সেখানে কথা হয় এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের এক শ্রমিকের সঙ্গে।তিনি ১২ বছর ধরে এ কারখানায় কাজ করেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, আগুন লাগার পর যে কালো পানিটা বের হচ্ছে, সেটা এখানে নদীতে ছাড়া হচ্ছে। অন্য সময়ও চিনি তৈরির পর যে ময়লা অবশিষ্ট থাকে সেগুলো এ নালা দিয়ে নদীতে ফেলা হয়। নালাটা করা হইছে ময়লা নদীতে ফেলার জন্য”{সূত্রঃ দৈ/আজাদী,৬ মার্চ,২০}। অথচ শিল্প কারখানার বর্জ্য পরিশোধনের সুনির্দিষ্ট আইন আছে। আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কতিপয় বিবেক বিবর্জিত অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে বাণিজ্যিক, শিল্প-কারখানা এবং ক্লিনিক ও হাসপাতালের অপরিশোধিত বিষাক্ত বর্জ্য দেশের প্রকৃতি পরিবেশ জীব জন্তু জলজ প্রাণি এবং মানবদেহের জন্যে বিরাট হুমকি।এবং দেশের জন্যে অশনি সঙ্কেত।

দুঃখের বিষয়, অল্প বয়সেই মানুষ বিভিন্ন জটিল অনিরাময়যোগ্য এবং ব্যয়বহুল রোগ ব্যাধিতে ভুগছে।পাশাপাশি পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ–পরিচালক মো. কামরুল হাসান বলেন,“পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এস আলম গ্রুপের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, নদীতে বর্জ্য ফেলা বন্ধ করার জন্য বলা হয়েছে বর্জ্য বালি দিয়ে চাপা দেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।তারা সেটা করবে বলে আশ্বস্ত করেছে”{সূত্রঃ দৈ/আজাদী,৭ মার্চ,২৪}।

ইনস্যুরেন্স ক্লেইম এবং চিনির দাম বাড়িয়ে শিল্প প্রতিষ্ঠানটি তাঁদের আর্থিক এবং অন্যান্য ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নেবেন তাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহের অবকাশ নেই। জাতির কাছে তাঁরা দুঃখ প্রকাশ করেছে, ভালো কথা। অগ্নি নির্বাপণের জন্য কর্তৃপক্ষ যথাযথ এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না রেখে যে অবহেলা গফিলতি করেছে তার মাশুল কে দেবে। এ-কথা অনস্বীকার্য এবং দিবালোকের মতো সত্য যে, তারা শাস্তিযোগ্য এবং দণ্ডনীয় অপরাধ করেছেন। পাশাপাশি জাতির প্রকৃতি পরিবেশ প্রতিবেশ জীব এবং জলজ জীব বৈচিত্রের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তা কিভাবে পূরণ হবে তা আমাদের বোধগম্য নয়। দেশ জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি, প্রকৃতির বিরূপ রুদ্র আচরণসহ বহুমাত্রিক সংকটে নিপতিত।

একটা জোয়ার ভাটার প্রবাহমান নদী আজ তাঁদের অপরিণামদর্শী কর্মকাণ্ডের জন্যে অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। যেসমস্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর দুর্নীতি অবহেলা গাফিলতির জন্যে দেশের আর্থিক এবং সার্বিক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে সেসব প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিন্তিত করে তাঁদেরকে ক্ষতিপূরণ এবং শাস্তির আওতায় আনা উচিৎ।

বড়ই পরিতাপের বিষয়, দেশের এক শ্রেণীর মুনাফালোভী অসাধু ব্যবসায়ী সিণ্ডিকেটের মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায়, খাদ্যে কাপড়ের রং ডাইস ক্যামিকেলসহ বিভিন্ন উপাদান দিয়ে ভেজাল করে, জীবন রক্ষাকারী ঔষধ, চিকিৎসা উপকরণ ভেজাল এবং মেয়াদোত্তীর্ণ অবস্থায় বিক্রি করে, প্রাইভেট ক্লিনিক ও হাসপাতালে যেনতেন প্রকারে চিকিৎসার নামে মানুষ মারে, বাহুবলে ভুমি দস্যুতা করে অসহায় নিঃস্বদেরকে বাস্তুভিটাচ্যুত করে, সড়কে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে প্রতিদিন দুর্ঘটনায় প্রাণহানি এবং অঙ্গহানী ঘটায়, অতিরিক্ত যাত্রীবোঝাই করে লঞ্চ ডুবিয়ে সলিল সমাধি করে, অগ্নিদুর্ঘটনাসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনাগুলোর মূলে রয়েছে যথাযথ জন-নিরাপত্তা ব্যবস্থা না রাখা।তদারককারি সংস্থাগুলোর দুর্নীতি অবহেলা গাফিলতি নজরদারী এবং সমন্বয়ের অভাবও প্রকটভাবে পরিলক্ষিত হয়।

পাশাপাশি রয়েছে দুর্নীতি, সিন্ডিকেট বাণিজ্য এবং ব্যাংক লুট করে দেশের অর্থ বিদেশে পাচার।অথচ সরকার পদ্মাসেতু, কর্ণফুলী ট্যানেল, মেট্রোরেল, রূপপুর পরমাণু কেন্দ্র, পায়রা সমুদ্র-বন্দর, ঢাকা-কক্সবাজার ট্রেন লাইনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের সার্বিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে।কিন্তু কতিপয় লুটেরা দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ীদের কারণে দেশের অনেক অর্জন আজ ম্লান হতে চলেছে।রাষ্ট্রকে এসব ব্যাপারে কঠোর নির্মোহ এবং শক্ত হাতে দমন করতে হবে দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে।দেশকে বাঁচাতে ব্যবসায়ীদের লোভ লালসার লাগাম টেনে ধরার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক -প্রাবন্ধিক

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email
Share on print
Print

আলবিদা ২০২৪

২০০৭ সালে মুক্তি পাওয়া লাইফ ইন এ মেট্রো ছবির আলবিদা শিরোনামের গানের লাইন এটি। (উল্লেখ্য বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী জেমসের গাওয়া)। সত্যিই তো আর মাত্র

বিস্তারিত »

‘দিনের পর দিন অনির্বাচিত সরকারের হাতে দেশ চলতে পারে না’

সংস্কারের কারণে দিনের পর দিন অনির্বাচিত সরকারের হাতে দেশ চলতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) জাতীয়

বিস্তারিত »

সচিবালয়ে প্রবেশ: সাময়িক অসুবিধায় দুঃখ প্রকাশ করে সাংবাদিকদের সহযোগিতা চায় সরকার

সচিবালয়ে প্রবেশ ইস্যুতে সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে সাংবাদিকদের সহযোগিতা চেয়েছে সরকার। শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ভয়াবহ

বিস্তারিত »

সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর সংকেত

সাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ আরও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘ফিনজালে’ পরিণত হয়েছে। এটি শনিবার (৩০ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে ভারতের তামিলনাড়ু উপকূল অতিক্রম করতে পারে। সাগর উত্তাল থাকায়

বিস্তারিত »

পিকনিক বাসে  বিদ্যুতায়িত হয়ে ৩ ছাত্রের  মৃত্যু ঘটনায় তদন্ত কমিটি

গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি পিকনিক বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট

বিস্তারিত »

৫ বসতঘর আগুনে পুড়ে ছাই চট্টগ্রাম বোয়ালখালীতে

বোয়ালখালী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে দায়িত্বরত কর্মকর্তা মো.সাইদুর রহমান জানান, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে টিনশেড মাটির ৫টি বসতঘর পুড়ে গেছে। খবর পেয়ে বোয়ালখালী

বিস্তারিত »

সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া এক যুগ পরে

দীর্ঘ এক যুগ পর সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। শারীরিক অবস্থা ঠিক থাকলে আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকাল

বিস্তারিত »

পদত্যাগ তিন বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী, কাজী রেজা-উল হক ও এ.কে.এম. জহিরুল হক

মঙ্গলবার ১৯ নভেম্বর আইন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। হাইকোর্টের তিন বিচারপতি পদত্যাগ করেছেন। তারা হলেন বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী, বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক

বিস্তারিত »

সংবিধানেই আছে বঙ্গবন্ধুই জাতির পিতা

শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর আমাদের দেশে কিছুদিন পর পর এমন সব কথা বলার চেষ্টা করা হচ্ছে, তাতে মনে হচ্ছে আমাদের জাতীয় ঐতিহ্য, জাতিপরিচিতি ভুলিয়ে দেওয়ার

বিস্তারিত »