কালুরঘাট সেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করে দেবেন। নির্বাচিত হলে বোয়ালখালীকে স্মার্ট বাংলাদেশে গড়ার কাজটি এগিয়ে নিতে পারবো। নতুন প্রজন্মের জন্য প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট বোয়ালখালী গড়তে চাই।
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন চট্টগ্রাম- ৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী-পাঁচলাইশ আংশিক) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রকৌশলী বিজয় কুমার চৌধুরী কিষান।
তিনি বলেন, আমি এই বোয়ালখালীর সন্তান। সে হিসেবে এলাকার প্রতি আমার নাড়ির টান বেশি। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারাদেশে উন্নয়নের যে মহাজোয়ার বইয়ে দিয়েছে সে অনুপাতে বোয়ালখালীতে উন্নয়ন হয়নি। ২০০৮ সালে জাসদ নেতা মাইনুদ্দিন খান বাদল চট্টগ্রাম-৮ আসনে নির্বাচিত হওয়ার পর বোয়ালখালীর উন্নয়নে অনেক প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। এবং বাস্তবায়নও করেছেন। তার মৃত্যুর পর উপ-নির্বাচনে দক্ষিণ জেলার বিপ্লবী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোসলেম উদ্দিন আহমেদ নির্বাচিত হন৷ তিনিও অনেক প্রকল্প হাতে নেন। কিন্তু তিনিও শারীরিক অসুস্থতার কারণে কাজ শেষ করতে পারেননি।
কিষান বলেন, কালুরঘাট সেতু প্রধানমন্ত্রী করে দেবেন। প্রধানমন্ত্রীর যে ভিশন-গ্রাম হবে শহর এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ শেষে এখন দেশ হবে স্মার্ট। সে স্মাট বাংলাদেশ গড়ার কাজটি এগিয়ে নিতে পারবো। তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মের জন্য প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট বোয়ালখালী গড়তে চাই। আমি নির্বাচিত হলে স্যার আশুতোষ কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করতে পারবো।
তিনি বলেন, চেয়ারম্যান কাজল দে, জসিম উদ্দিন, বেলাল আহমদ কেটলি প্রতীকের পক্ষে ভোট দিতে প্রলুব্ধ করছেন। টাকা দিচ্ছেন। যারা আমাকে ভোট দিতে চান তাদের উপকারভোগী কার্ড না দেওয়ার ভয় দেখাচ্ছেন। এটা অন্যায় অপরাধ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. আবু তাহের, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব, সাবেক শ্রমিক নেতা মহব্বত আলী খান।