আজ ১০ এপ্রিল ২০২৩, সোমবার। একনজরে দেখে নিন, এই দিনে ইতিহাসে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিদের জন্ম ও মৃত্যুদিন।
ঘটনাবলি :
১৬৩৩ – লন্ডনের দোকানে প্রথম আনারস বিক্রি শুরু হয়।
১৭১০ – ইংল্যান্ডে কপিরাইট আইন চালু হয়।
১৮১৬ – আমেরিকায় দ্বিতীয় ব্যাংক চালু হয়।
১৮২৫ – হাওয়াইতে প্রথম হোটেল চালু হয়।
১৮৩৫ – চার্লস ডারউইন সান্তিয়াগোতে ফিরে আসেন।
১৮৭৫ – কলকাতায় আর্য সমাজ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯১৯ – মেক্সিকোর খ্যাতনাম বিপ্লবী ইমিলিয়ানো জাপাটা এক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে নিহত হন।
১৯৪৬ – ফরাসী সেনাদের সর্বশেষ দলটি লেবানন ত্যাগ করে।
১৯৭১ – মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার বা মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়।
১৯৭২ – ইরানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে ৩ হাজারেরও বেশি লোক নিহত হয়।
১৯৭২ – জীবাণু অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
১৯৭২ – নিউজিল্যান্ডের ব্যাটসম্যান গ্লেন টার্নার ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২৫৯ রান করেন।
১৯৭৩ – লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ইহুদীবাদী ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হাতে তিনজন সংগ্রামী ফিলিস্তিনী শাহাদাত বরণ করেন।
জন্ম :
০৪০১ – দ্বিতীয় থেওডসিউস, তিনি ছিলেন রোমান সম্রাট।
১৫১২ – স্কটল্যান্ডের রাজা পঞ্চম জেমস জন্ম গ্রহণ করেন।
১৫৮৩ – হুগো গ্রোশিয়াস, তিনি ছিলেন ডাচ দার্শনিক ও আইনজ্ঞ।
১৭৫৫ – সামুয়েল হানেমান, তিনি ছিলেন জার্মান বংশোদ্ভূত ফরাসি চিকিৎসক ও শিক্ষাবিদ।
১৮৪৭ – জোসেফ পুলিৎজার, তিনি ছিলেন হাঙ্গেরীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান সাংবাদিক, প্রকাশক ও রাজনীতিবিদ।
১৮৬৮ – জর্জ আরলিস, তিনি ছিলেন ইংরেজ অভিনেতা ও নাট্যকার।
১৮৭৩ – কয়স্টি কালিও, তিনি ছিলেন ব্যাংকার, রাজনীতিবিদ ও ৪র্থ প্রেসিডেন্ট।
১৮৮৭ – জন্ম গ্রহণ করেছিলেন, তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত বাঙালি চিত্রশিল্পী।
১৮৮৭ – বের্নার্ডো হউসায়, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আর্জেন্টিনার শারীরবিজ্ঞানী।
১৯০১ – অমিয় চক্রবর্তী, তিনি ছিলেন বাঙালি সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ।
১৯১৭ – রবার্ট বার্নস উডওয়ার্ড, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান রসায়নবিদ ও শিক্ষাবিদ।
১৯২৭ – মার্শাল ডাব্লিউ নিরেনবার্গ, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান প্রাণরসায়নী ও জেনেটিসিস্ট।
১৯৩২ – ওমর শরীফ, তিনি মিশরীয় অভিনেতা ও চিত্রনাট্যকার।
১৯৫২ – স্টিভেন ফ্রেদেরিক সীগাল, তিনি আমেরিকান অভিনেতা, প্রযোজক ও মার্শাল আর্টিস্ট।
১৯৬৩ – ডরিস লেউটারড, তিনি সুইস আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ১৬২ তম প্রেসিডেন্ট।
১৯৭৩ – রোবের্তো কার্লোস, তিনি ব্রাজিলীয় সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় ও ম্যানেজার।
১৯৮৪ – ম্যান্ডি মুর, তিনি আমেরিকান গায়ক, গীতিকার ও অভিনেত্রী।
১৯৮৫ – বারখাদ আবদি, তিনি সোমালীও বংশোদ্ভূত আমেরিকান অভিনেতা ও পরিচালক।
১৯৮৬ – ফের্নান্দো রুবেন গাহো, তিনি আর্জেন্টিনার ফুটবলার।
১৯৮৬ – ভিনসেন্ট কোম্পানি, তিনি বেলজিয়ান ফুটবলার।
১৯৯০ – আ্যলেক্স পেটিফার, তিনি ইংরেজ অভিনেতা।
মৃত্যু :
১৫৩৩ – ডেনমার্কের রাজা প্রথম ফ্রেডরিক মৃত্যুবরণ করেন।
১৮১৩ – জোসেফ লুই লাগরাঙ্গে, তিনি ছিলেন ইতালীয় গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিদ।
১৯৩১ – জিবরান খলিল জিবরান তিনি ছিলেন আমেরিকান কবি, চিত্রশিল্পী ও দার্শনিক।
১৯৫৪ – অগাস্ট লুমিয়ের, তিনি ছিলেন ফরাসি পরিচালক ও প্রযোজক।
১৯৫৫ – পিয়ের তাঁয়ার দ্য শারদাঁ, তিনি ছিলেন ফরাসি যাজক, ধর্মতত্ত্ববিদ ও দার্শনিক।
১৯৬২ – মাইকেল কার্টিজ, তিনি ছিলেন হাঙ্গেরীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকান পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার।
১৯৬৪ – শামসুন নাহার মাহমুদ, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের নারী মুক্তি আন্দোলনের নেত্রী ও সাহিত্যিক।
১৯৭৯ – নিনো রোটা, তিনি ছিলেন ইতালিয়ান পিয়ানোবাদক ও সুরকার।
১৯৯৫ – মোরারজি দেশাই, তিনি ছিলেন ভারতীয় রাজনীতিবিদ ও ৪র্থ প্রধানমন্ত্রী।
২০১৩ – বিনোদ বিহারী চৌধুরী, তিনি ছিলেন বাংলাদেশী সমাজ কর্মী।
২০১৩ – রবার্ট জি. এডওয়ার্ডস, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ শারীরবিজ্ঞানী।
২০১৫ – রিচি বেনো, তিনি ছিলেন অস্ট্রেলীয় ক্রিকেট অধিনায়ক।